মেঘমালার ফাঁকে হাসে, বিজলী পরীর মুখ,
তীব্রজ্যোতি দৃষ্টি ফেলে আচমকা সম্মুখ।
সেই হুরীটার চোখ
মেলাতে আলোর ঝিলিক জ্বলে,
আঁধার জগত ঝলসে
উঠে, আলোর নাচন খেলে।
ঐতো জ্বলে,
ঐতো
নিভে, জোনাক মেয়ের মত,
অন্ধকারে সব দেখা যায়, দিব্যি অবিরত।
তুফান রাতে সহায় সে যে, কারেন্ট যবে যায়,
বিজলী মেয়ে
জ্বলে তখন, আপন মহিমায়।
বিজলী মেয়ে,
রূপসী
মেয়ে, বাদল মেঘের সাজ,
রূপ ফোটে বুক ফেটে তার, মেঘের শরীর মাঝ।
রাতের বেলা বিজলী মেয়ে ঘুম বাগানের পরী,
ভয় দেখায়,
প্রাণ
শিহরায়, গৃহের আঁচল ধরি।
তোপধ্বনি বাজে হাজার ঘোষণা দেয় করি,
কামান দাগে
তীব্র নাদে, বলে; আসছে ঝড়ি।
বিকট শব্দ,
আলোর লাফ; কাঁপে আকাশ মাঠ,
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন