প্রচলিত কিংবদন্তি হতে জানা যায় যে, সিলেট বিজয়কালে শাহজালালের(রঃ) সাথে ৩৬০ জন প্রসিদ্ধ আউলিয়া সিলেটে শুভাগমন করেন। এইজন্য সিলেট বিভাগকে বলা হয় '৩৬০ আউলিয়ার মুলুক'। শাহজালালের এই সঙ্গীগণ সকলেই ধর্মনিষ্ঠ আধ্যাত্মিক শক্তিসম্পন্ন আলেম ও ওলি আল্লাহ ছিলেন। ভারতীয় উপমহাদেশের আর কোথায়ও একসাথে এত আধ্যাত্মিক শক্তিসম্পন্ন ওলি ও সজ্জন সমাবেশ ঘটে নাই। শাহজালালের ইসলাম প্রচার মিশনের সহিত তাঁরা এতই জড়িত ছিলেন যে, তাদেরকে বাদ দিলে শাহজালালের জীবনী অপর্ণই থেকে যাবে। এই আউলিয়াগণ প্রয়োজনবোধে তরবারি ধারণ করেন, আবার বনজঙ্গল কেটে আবাদ করে জনবসতি গড়ে তুলেন। তারা খাল খনন করেন, বাঁধ নির্মাণ করেন, হিংস্র জীব জানোয়ার বিতাড়ন করে স্থানীয় অধিবাসীদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করেন, ফলে পরবর্তীকালে তারা কিংবদন্তিতে পরিণত হন। শাহজালালের সঙ্গী আউলিয়াগণ তারই নির্দেশে উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ইসলাম প্রচারের জন্য গমন করেন। সৈয়দ নাসিরউদ্দিন সিপাহসালারের নেতৃত্বে বার জন আউলিয়া তরফ রাজ্যে যান। এইজন্য তরফরাজ্য তথা পূর্ব হবিগঞ্জকে বলা হয় 'বার আউলিয়ার মুলুক'।
বর্তমান সিলেট জেলা ও সিলেট শহরে শাহজালালের সঙ্গীগণের মাজার সংখ্যায় সর্বাধিক। সে আমলে জৈন্তা বনজঙ্গল ও পাহাড়ঘেরা জনবিরল অঞ্চল ছিল। তাই ধর্মপ্রচারে সেদিকে যাওয়ার প্রয়োজন হয় নাই। ফলে জৈন্তায় শাহজালালের কোন সাথীর মাজার নেই।
প্রাচীন লাউড় রাজ্যের রাজধানী জগন্নাথপুর ভাটি অঞ্চল হলেও সেখানে প্রাচীনকালে জনবসতি গড়ে উঠে। ফলে এই উপজেলায় শাহজালালের আট জন সঙ্গীর মাজার দেখতে পাওয়া যায়।
সুনামগঞ্জের ভাটি অঞ্চল অনেকটা সমুদ্রের মত জলমগ্ন বিশাল হাওর এলাকা। জীবনযাপন কঠিন হওয়ায় হয়ত সে আমলে এলাকাটিতে খুব অল্পসংখ্যক মানুষ বসবাস করত। তাই সুনামগঞ্জের তিনটি স্থানে মাত্র তিনটি মাজার দৃষ্টিগোচর হয়। এই আউলিয়াগণের বিচরণক্ষেত্র ও সমাধিস্থলের অবস্থান দেখে অনুমান করা যায় তারা নির্জন এলাকায় বনবাসে না গিয়ে বরং জনগণের সান্নিধ্যে থেকে ধর্মপ্রচার ও আধ্যাত্মিক সাধনা করে গেছেন। পশ্চিমবঙ্গ, বাংলাদেশ ও আসামের বিশাল এলাকা জুড়ে তাদের মাজার রয়েছে। অথচ এই ৩৬০ আউলিয়ার নির্ভরযোগ্য কোন তালিকা এখনও পাওয়া যায়না। সুপ্রাচীন 'সুহলে ইয়ামেনি' গ্রন্থে ২৪০ জনের একটি তালিকা রয়েছে। উক্ত তালিকায় আর ১২ জনকে যোগ করে মুফতি আজহার উদ্দিন তাঁর 'শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি' সৈয়দ মর্তুজা আলী 'হজরত শাহজালাল ও সিলেটের ইতিহাস' ও দেওয়ান নুরুল আনওয়ার হোসেন চৌধুরী তাঁর 'হজরত শাহ দাউদ কুরায়শি ও তাঁর বংশধরগণ' গ্রন্থে ২৫২ জনের তালিকা প্রকাশ করেন। এইসব তালিকাই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য হিসাবে ধরে নেওয়া হয়।
মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে চিরতরে জন্মভুমি ছেড়ে চলে আসা এসব আত্মত্যাগী দরবেশগণ সবাই অসাধারণ জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন। তাদের কেউ খতিব বা বক্তা, কেউ হাফিজ, কেউবা দেওয়ান, নিশান বরদার, সুফি, খাজা, কারি, পীর, হাজি, গাজি, চিশতি ইত্যাদি উপাধিপ্রাপ্ত ছিলেন।
তাঁদের মধ্যে কেহ কেহ শায়েখ, শাহ এবং শেখ উপাধিধারীও ছিলেন। আবার তাঁদের অনেকে সৈয়দ ও কোরেশ বংশীয় লোকও ছিলেন।
অনেকের নামের শেষে তাদের চিরতরে ফেলে আসা জন্মভুমির নাম যেমন গুজরাটি, সমরকন্দি, বিহারি, মুলতানি, ইয়ামেনি, আরবি, দক্ষিণি, বাগদাদি, আরমানি, কিরমানি, গজনবি, নার্নুলি ইত্যাদি সংযুক্ত রয়েছে।
হজরত শাহজালালের অনেক সহচরের প্রকৃত নাম পাওয়া যায়না, লোকের দেওয়া লকবই তাদের নামে পরিণত হয়। যেমন, গায়বি পীর, জিন্দাপীর, দাদাপীর, গরম দেওয়ান, শাহ পরান, চাশনি পীর, এতিম শাহ, শাহ চট, শাহ সুন্দর ইত্যাদি।
প্রচলিত ধারণা অনুসারে শাহজালালের(রঃ) সহচরগণকে আমরা মোটামুটি তিনটি পর্যায়ে ভাগ করতে পারি। প্রথমতঃ হজরত শাহজালালের সহযাত্রী হয়ে যারা এদেশে আগমন করেন, দ্বিতীয়তঃ তাঁর জীবদ্দশায় যারা এদেশে এসে তাঁর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন, তৃতীয়তঃ তাঁর সহযাত্রী দরবেশ অথবা তাঁর জীবদ্দশায় যারা এদেশে এসে তাঁর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন এমন ওলিদের বংশে জন্মগ্রহণকারী যারা জ্ঞানেগুণে ও আধ্যাত্মিকতায় শ্রেষ্টত্ব লাভ করেন। তারা হজরত শাহজালাল সুদীর্ঘ্য ৪৩ বৎসর সিলেটে অবস্থানকালে তাঁর সংস্পর্ষে আসেন, ফলে তাদের অনেককেও হজরত শাহজালালের সঙ্গীয় দরবেশ বলে জনসাধারণ মনে করেন।
আব্দুর রহিমের ১৯০৫ সনের 'শ্রীহট্ট নূর' গ্রন্থে ৩৬০ জন ও ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে সিলেট ডিস্ট্রিক গেজেটিয়ারে ৩৫৫ জন আউলিয়ার নাম লিপিবদ্ধ হয়। শাহজালালের সঙ্গী আউলিয়ার সংখ্যা জনশ্রুতি অনুযায়ী যে ঠিক ৩৬০ জনই হবে, এমনটি নাও হতে পারে। এই সংখ্যা ৩৬০ এর কম কিংবা বেশিও হতে পারে। তাঁদের অনেকের সমাধি ও পুরাকীর্তি বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও আসামের বিভিন্ন স্থানে লোকচক্ষুর অন্তরালে হারিয়ে যেতে পারে, আবার ভুলবসতঃ হজরতের শিষ্য ছিলেন না এমন কেহ তালিকাভুক্তও হয়ে যেতে পারেন। আবার দুষ্ট মাজার ব্যবসায়ীরা শাহওলিউল্লার 'লালসালু' উপন্যাসের ভন্ডপীর মজিদের মত তাদের আয় রোজগার বৃদ্ধির জন্য কোন অখ্যাত কবরে লালসালু টাঙ্গিয়ে শাহজালালের সহচরের মাজার বানিয়ে ফেলতে পারে।
হজরত শাহজালালের সহচরগণের অনেকে চিরকুমার ছিলেন, আবার অনেকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সংসার জীবনযাপন করেন ও বংশধর রেখে যান। তাদের বেশ কয়েকজনের বংশধরদের কুষ্টিনামা রয়েছে। গুলজার-ই আবরার (প্রকাশকাল ১৬১৩ খ্রিস্টাব্দ) গ্রন্থের বিবরণ অনুযায়ী শাহজালাল সাতশত পশ্চিমের সঙ্গী (ওহোদ যুদ্ধের সৈন্যসংখ্যা) নিয়ে দিল্লিতে আসেন। এই সঙ্গীদের সবাই সিলেটে আসেন নি। হজরত শাহজালাল মানবতার কল্যাণে যেখানে প্রয়োজন মনে করেন এবং ধর্মপ্রচারের যেখানে উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখেন, হিন্দুস্থানের সেখানেই তাদেরকে প্রেরণ করেন। গুলজার-ই আবরার গ্রন্থের বিবরণ অনুযায়ী শাহজালাল যখন সিলেটে এসে পৌঁছেন তখন তার সঙ্গী আউলিয়ার সংখ্যা ছিল ৩১৩ জন, যা বদর যুদ্ধের সৈন্য সংখ্যার সমান। তবে সুহলে ইয়ামেনির (প্রকাশকালঃ ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দ) ২৪০ জনের তালিকা সর্বপ্রাচীন এবং সবাই এই তালিকাকে গ্রহণযোগ্য ও আদর্শ হিসাবে বিবেচনা করেছেন।
১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দের 'আল ইসলাহ' শাহজালাল সংখ্যায় জনাব নূরুল হক 'সুহলে ইয়ামেনি' গ্রন্থের এই ২৪০ এর সাথে আরও ৮২ জনকে যুক্ত করে শাহজালালের সঙ্গী মোট ৩২২ জন আউলিয়ার নাম প্রকাশ করেন।
এই তালিকাটি আমি নিম্নে লিপিবদ্ধ করিলামঃ
১) শাহদাউদ কোরেশি
২) সৈয়দ আজীজ
৩) আজীজ চিশতি
৪) খাজা আজিজ চিশতি
৫) কাজী আজিম উদ্দিন
৬) সৈয়দ আজিরান
৭) হাফেজ আতাউল্লাহ
৮) আদম খাকী
৯) শেখ আমান উল্লাহ
১০) সৈয়দ আমির
১১) খাজা আমির উদ্দিন
১২) আজীজ আশকারি
১৩) আরিফ মুলতানি
১৪) আরিফ ইয়ামেনি
১৫) সৈয়দ আলিম
১৬) খাজা আলী
১৭) শেখ আলী ইয়ামেনি
১৮) আলী ইয়ামেনি ২য়
১৯) খাজা আদ
২০) আলাউদ্দিন
২১) সৈয়দ আহমদ কবির
২২) সৈয়দ আহমদ
২৩) সৈয়দ আহমদ ২য়
২৪) আহমদ আব্বাসি
২৫) আহমদ নিশান বরদার
২৬) শেখ আহমদ
২৭) শেখ আসমর
২৮) খাজা আদিনা
২৯) কাজী আলিম উদ্দিন
৩০) সৈয়দ আব্বাস
৩১) সৈয়দ আবু
৩২) আবু তোরাব
৩৩) সৈয়দ আবুবকর
৩৪) আবুল হাসান
৩৫) আবুল খয়ের
৩৬) আবুল আরিদ
৩৭) শেখ আবুল ফজল
৩৮) আবুবকর ২য়
৩৯) আব্দুল আজিজ
৪০) শেখ আব্দুল আলী
৪১) আব্দুল জলিল
৪২) শেখ আব্দুল করিম
৪৩) সৈয়দ আব্দুল করিম
৪৪) আব্দুল মালিক
৪৫) আব্দুশ শুকুর
৪৬) আব্দুল হেকিম
৪৭) শেখ আব্দুল্লাহ
৪৮) আব্দুর রহিম
৪৯) আব্দুল মুয়ালি শেখ
৫০) সৈয়দ আজিয়াজ
৫১) শেখ আসমর
৫২) আহমদ
৫৩) সৈয়দ ইউসুফ
৫৪) সৈয়দ ইয়াকুব
৫৫) শেখ ইলিয়াস
৫৬) ইসমাইল উমরি
৫৭) খাজা ইসা
৫৮) শেখ ইসা
৫৯) সৈয়দ ইসা
৬০) ইমাম শুক্কুর উল্লাহ
৬১) ইসা চিশতি
৬২) ইমাম উদ্দিন
৬৩) এতিম শাহ
৬৪) কারি এহিয়া
৬৫) খাজা ইকবাল
৬৬) শেখ ওমর
৬৭) কাজি ওমর
৬৮) খাজা ওমর চিশতি
৬৯) ওমর দরিয়া
৭০) শেখ খাজা ওমর জাহান
৭১) সৈয়দ ওমর সমরকন্দি
৭২) ওসমান উদ্দিন
৭৩) শেখ ওসমান
৭৪) সৈয়দ ওসমান
৭৫) ওসমান উদ্দিন ২য়
৭৬) সৈয়দ কবীর
৭৭) করীমদাদ রুমি
৭৮) কামাল ইয়ামেনি
৭৯) কামাল উদ্দিন
৮০) কালা মিয়া
৮১) শেখ কুতুব উদ্দিন
৮২) শেখ কালু
৮৩) সৈয়দ কুতুব উদ্দিন
৮৪) সৈয়দ কাশিম
৮৫) কুতব আলম
৮৬) কাসিম দক্ষিণি
৮৭) খাজা এখতিয়ার
৮৮) মাওলানা কেয়াম উদ্দিন
৮৯) সৈয়দ খলিলউল্লাহ
৯০) দেওয়ানা খলিল
৯১) শেখ খিজির (খাসদবীর)
৯২) শেখ খিজির
৯৩) গরিব খাকি
৯৪) শেখ গরিব
৯৫) হাজি গাজি
৯৬) গাজি মুলুক
৯৭) গণি মোহাম্মদ
৯৮) গয়বি পীর
৯৯) গোলাম হজরত
১০০) চাষনী পীর
১০১) শাহ চাঁদ
১০২) শাহচট
১০৩) সৈয়দ জাহান
১০৪) সৈয়দ জওয়াহির
১০৫) জাকারিয়া আরবি
১০৬) শেখ জগাই
১০৭) জয়েন উদ্দিন
১০৮) জয়েন উদ্দিন আব্বাসি
১০৯) কাজি জালাল উদ্দিন
১১০) সৈয়দ জলিল
১১১) সৈয়দ জমিল
১১২) শেখ জালাল
১১৩) সৈয়দ জাহাঙ্গির
১১৪) জিয়া উল্লাহ
১১৫) জিয়াউদ্দিন মোহাম্মদ
১১৬) জিন্দা পীর
১১৭) জোনেদ গোজরাটি
১১৮) কাজি জাহান
১১৯) শেখ জমিল
১২০) গাজি জয়েব
১২১) হাজি জমসেদ খতিব
১২২) পর্বতগান পীর
১২৩) হজরত খান্ডা ঝকমক
১২৪) সৈয়দ তাজউদ্দিন শাহ
১২৫) কাজি তাজউদ্দিন
১২৬) তাজ মুলুক
১২৭) শেখ তাহির
১২৮) তিব সালামি
১২৯) খাজা তৈয়ব
১৩০) খাজা দাউদ
১৩১) খাজা অজিহ উদ্দিন
১৩২) দাউদ মুলক
১৩৩) দেলাওর খতিব
১৩৪) দাদাপীর
১৩৫) হাজি দরিয়া
১৩৬) দাওর বখশ খতিব
১৩৭) দৌলত গণি
১৩৮) দৌলত গাজি
১৩৯) দৌলত মুনিরি
১৪০) সৈয়দ দৌলত
১৪১) সৈয়দ দৌলত ২য়
১৪২) সৈয়দ নাসির উদ্দিন
১৪৩) শেখ নসর
১৪৪) সৈয়দ নসর উল্লাহ
১৪৫) নুর মুলক
১৪৬) নুর উল্লাহ
১৪৭) নুরুল হুদা
১৪৮) নুর আলী
১৪৯) শেখ নসরত
১৫০) শেখ নিয়ামত উল্লাহ
১৫১) নিজাম উদ্দিন কেরমানি
১৫২) নিজাম উদ্দিন বোগদাদি
১৫৩) খাজা নাসির উদ্দিন
১৫৪) খাজা নাসির উদ্দিন ২য়
১৫৫) খাজা পীর
১৫৬) পীর আমিন
১৫৭) পীর মুলক
১৫৮) শেখ জিয়া উদ্দিন
১৫৯) শেখ জিয়া উদ্দিনের পাঁচ
পীরের মোকামের পীর পঞ্চাতন
১৬০) শেখ জিয়া উদ্দিনের পাঁচ
পীরের মোকামের পীর পঞ্চাতন
১৬১) শেখ জিয়া উদ্দিনের পাঁচ
পীরের মোকামের পীর পঞ্চাতন
১৬২) শেখ জিয়া উদ্দিনের পাঁচ
পীরের মোকামের পীর পঞ্চাতন
১৬৩) সৈয়দ ফখরুউদ্দিন
১৬৪) কাজি ফয়জুল্লাহ
১৬৫) ফরিদ আনসারি
১৬৬) ফরিদ রওশন চেরাগ
১৬৭) সৈয়দ ফরিদ
১৬৮) ফতেহ গাজি
১৬৯) কাজি ফৈয়াজ উদ্দিন
১৭০) ফিরোজ আতাবি
১৭১) দেওয়ান ফতেহ মোহাম্মদ
১৭২) কাজি ফিরোজ
১৭৩) কাজি ফকির উদ্দিন
১৭৪) হাফেজ ফসি
১৭৫) ফরু জয়েদ
১৭৬) আবু দৌলত
১৭৭) সৈয়দ বদর
১৭৮) সৈয়দ বদরুউদ্দিন
১৭৯) শাহ বাগদার আলী
১৮০) সৈয়দ বাহাউদ্দিন
১৮১) সৈয়দ বাজ
১৮২) সৈয়দ বায়জিদ
১৮৩) বদর মুলক
১৮৪) সৈয়দ বুজুর্গ
১৮৫) বুরহান উদ্দিন বুরহান
১৮৬) বুরহান উদ্দিন আহমদ
১৮৭) বুরহান উদ্দিন কাত্তাল
১৮৮) খাজা বুরহান উদ্দিন
১৮৯) বাহার আশকারি
১৯০) খাজা বাহাউদ্দিন
১৯১) মখদুম হবিব
১৯২) মখদুম রহিম উদ্দিন
১৯৩) মখদুম নিজাম উদ্দিন উসমানি
১৯৪) মখদুম জাফর গজনবি
১৯৫) মদসুদ্দিন
১৯৬) সৈয়দ মুনিম
১৯৭) সৈয়দ মোখতার
১৯৮) মসউদ মুলক
১৯৯) সৈয়দ মহব্বত
২০০) মহি উদ্দিন
২০১) মহিব আলী
২০২) মারুফ সেলাদার
২০৩) শেখ মুছা
২০৪) আব্দুল আলী
২০৫) মওদুদ
২০৬) মোজাফ্ফর বিহারি
২০৭) সৈয়দ মোস্তফা
২০৮) মোহাম্মদ আনসারি
২০৯) মোহাম্মদ আইউব ইয়ামেনি
২১০) মোহাম্মদ আমিন
২১১) মোহাম্মদ আশিক
২১২) মোহাম্মদ মালিক
২১৩) মোহাম্মদ ইয়াছিন
২১৪) শেখ মোহাম্মদ কিবাবী
২১৫) সৈয়দ মোহাম্মদ গজনবি
২১৬) মোহাম্মদ শহিয়াল
২১৭) মোহাম্মদ সালেহ
২১৮) শেখ মোহাম্মদ করম
২১৯) মোহাম্মদ সেলাদার
২২০) মোহাম্মদ জানেদি
২২১) সৈয়দ মোহাম্মদ জান
২২২) মোহাম্মদ তকি
২২৩) শেখ মোহাম্মদ দানা
২২৪) মোহাম্মদ নুর
২২৫) সৈয়দ মোহাম্মদ রওশন
২২৬) মোহাম্মদ লতিফ
২২৭) মোহাম্মদ বিহারি
২২৮) মোহাম্মদ সাহাবানি
২২৯) মোহাম্মদ হাজি
২৩০) মোহাম্মদ সিকন্দর
২৩১) মোহাম্মদ শাহবাল
২৩২) মোহাম্মদ শুজা
২৩৩) মোহাম্মদ নকি
২৩৪) মোহাম্মদ কাবেরি
২৩৫) মোহাম্মদ দরিয়া
২৩৬) মোহাম্মদ মিন
২৩৭) মোহাম্মদ সৈয়দ
২৩৮) মখদুম সাহেব
২৩৯) সৈয়দ রুকন উদ্দিন
২৪০) রুকন উদ্দিন আনসারি
২৪১) শাহ কামাল
২৪২) কাজি শাহ দেওয়ান
২৪৩) শাহ নুর
২৪৪) শাহ কালু
২৪৫) শাহ পরান
২৪৬) শাহ মদন
২৪৭) শাহ ফরাঙ্গ
২৪৮) শাহ মালুম
২৪৯) শাহ রফিউদ্দিন
২৫০) শাহ শমস উদ্দিন
২৫১) শাহ সনজর
২৫২) শাহ সদর উদ্দিন
২৫৩) শাহ সিকন্দর
২৫৪) সুলতান শাহ সিকন্দর
২৫৫) শাহ সুন্দর
২৫৬) সৈয়দ সয়েফ উদ্দিন
২৫৭) শেখ শমস
২৫৮) শেখ শরফ উদ্দিন
২৫৯) শরীফ আজমিরি
২৬০) শেখ সাদহা
২৬১) শেখ সাবু
২৬২) শেখ সলিম
২৬৩) শেখ সালেহ
২৬৪) শাহবাজ আনসারি
২৬৫) সিকন্দর তবলিয়াজ
২৬৬) শেখ সিরাজ উদ্দিন
২৬৭) সোনা গাজি
২৬৮) সোহাব উদ্দিন
২৬৯) সালেহ মালেক
২৭০) শেখ সদর
২৭১) সিকন্দর সলিম
২৭২) খাজা সলিম
২৭৩) খাজা সুফিয়ানা
২৭৪) খাজা সিরাজ
২৭৫) সৈয়দ সিকন্দর
২৭৬) শাহ আরপিন
২৭৭) শাহ বদর
২৭৮) শাহ মাহমুদ
২৭৯) শাহ সুলতান
২৮০) শাহ সইদ
২৮১) লাল সাহেব
২৮২) সৈয়দ লাল
২৮৩) হযরত উল্লাহ
২৮৪) হবিব গাজি
২৮৫) হাজি ইউসুফ
২৮৬) হাজি আহমদ
২৮৭) হাজি আহমদ ২য়
২৮৮) হাজি খলিল
২৮৯) হাজি খিজির
২৯০) হাজি মোহাম্মদ
২৯১) হাজি মোহাম্মদ জাকারিয়া
২৯২) হাজি জমসেদ
২৯৩) হাজি মোহাম্মদ দরিয়া
২৯৪) হাজি মোহাম্মদ শরিফ
২৯৫) হাজি লতিফ
২৯৬) হাজি ওমর চিশতি
২৯৭) হাজি কাশেম
২৯৮) সৈয়দ হামজা
২৯৯) হাফেজ মোহাম্মদ
৩০০) হেলিম উদ্দিন নারনুলি
৩০১) হামিদ ফারুকি
৩০২) হায়দর গাজি
৩০৩) হাসেম চিশতি
৩০৪) হেলিম উদ্দিন বিহারি
৩০৫) শেখ হেলিম উদ্দিন
৩০৬) হাসান উদ্দিন বিহারি
৩০৭) হজ্জত মালেক
৩০৮) হুমান উদ্দিন
৩০৯) সৈয়দ হোসেন
৩১০) শেখ হোসেন
৩১১) শেখ হোসেন ২য়
৩১২) সুফি হোসেন
৩১৩) হিমান উদ্দিন
৩১৪) শাহ বাগদার আলী
৩১৫) শাহ দুধ মালেক
৩১৬) শাহ জামাল উদ্দিন
৩১৭) হাজি গাজি
৩১৮) গোলাম ২য়
৩১৯) হাফেজ ফসি
৩২০) কাজি গয়লা
৩২১) হাসান শহিদ
৩২২) শাহ পুতলা
উপরুক্ত ওলিগণের উপর আল্লাহের অশেষ রহমত ও শান্তি বর্ষিত হউক। আমিন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন