কিছুদিনের মধ্যেই শাহজালাল তার সঙ্গী সাথী ও গৌড়ের সেনাপতি সৈয়দ নাসির উদ্দিনের বাহিনীসহ সিলেট অভিযানরত সিকন্দর খান গাজির শিবিরে এসে উপস্থিত হন। সিকন্দর খান গাজি হজরতকে নিজ দুরবস্থার কথা অবগত করে শ্রীহট্ট বিজয়ে তাঁর সাহায্য কামনা করেন। শাহজালাল তাকে সাহায্যের আশ্বাস দিয়ে বললেন, তুমি আমার সঙ্গে চল, আমি আল্লাহর পথের পথিক, আমার রাজ্য সম্পত্তির প্রতি কোন লোভ লালসা নেই। শ্রীহট্টে ইসলাম প্রচার করাই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য। আমার রাজত্বের কোন প্রয়োজন নাই, সেখানকার শাসনকার্য তোমাকেই দেখাশুনা করতে হবে। সিলেট বিজয়ী মুসলিম বাহিনীর অধিনায়ক সিকন্দর খান গাজি হজরতের গুনমুগ্ধ হয়ে তাঁর শিষ্যে পরিণত হন। কথিত আছে যে, এইভাবে সিলেট পৌঁছার পূর্বে তার শিষ্য সংখ্যা ৩৬০ জনে উপনীত হয়।
এই ব্লগ ও ইবুকে আছে আমার লেখা শাহজালাল(রঃ) ও ৩৬০ আউলিয়ার ইতিহাস। শাহজালালের(রঃ) সহচর শাহদাউদ কুরায়শীর(রঃ) বিবরণ। গল্পবই 'ঝরাপাতা', প্রবন্ধ ও কলাম বই 'সময়ের দিনলিপি' সনেট কাব্য 'রমণীয় পৃথিবীর বুকে' প্রেমকাব্য 'যে প্রাণে আগুন জ্বলে' বিদ্রোহী কাব্য 'আমার রক্তে যদি, মুক্তি আসে' সিলেট বিষয়ক কাব্য 'সিলেট তোমার নাম কবিতা দিলাম' কাব্য 'ঋতুচক্রে ইসফাক' কাব্য 'আরম্ভ রাগিনী' কাব্য 'হৃদয়ে বাংলাদেশ' ও গানের বই 'লালগোলাপ'। আর আছে ভ্রমণকাহিনি 'দেশে দেশান্তরে' এবং আত্মজীবনী 'জীবনের খেলাঘরে'
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন