সবুজ বাংলায় পড়ে,
জীবনের অন্তিম নিঃশ্বাস,
কৃষাণ চষিছে মাঠ, কোয়াশাঝরা শীতার্থ ভোরে।
নদী তীরে সমীরণ, মৃদুমন্দ কুসুম সুবাস,
ছায়াবনে চোখ দু’টি আবেশিত হয় স্বপ্নঘোরে।
পর্বত ও উপত্যকা,
রক্তলাল সন্ধ্যার আকাশ,
প্রশান্তির আলো জ্বালে, অন্ধকার হৃদয়ের ঘরে।
ডালপাতা পাখা হয়ে দিবানিশি বিলায় বাতাস,
ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে পাখি, নিদ্রা যেতে, পর্বত শিখরে।
চঞ্চল আমার চোখ,
বুজে আসে, ভাষা হয় চূপ,
গগনে তারারা জ্বলে মিটিমিটি স্বপ্ন আশা নিয়া।
নক্ষত্রবিথি মনে হয় সারি সারি আত্মার রূপ,
নিঃসর্গে হেঁটেছি কত, শস্যক্ষেত, ঋতুচক্র দিয়া।
আমাকে যেতে হবে কক্সবাজারে সমুদ্রের পারে,
শান্ত হবে উষ্ণ প্রাণ, সাঁতরায়ে, নীল জলোতুড়ে।
রচনার তারিখঃ ০১-০৩-১৯৮৫ইং
স্থানঃ মোগলাবাজার রেবতী রমন হাইস্কুল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন