এসো তুমি আমার গায়ে দেখবে নয়ন জুড়ে,
মায়াভরা দয়াল মানুষ সারাটা দাউদপুরে।
সবুজ শ্যামল রূপের মেলা দেখবে তুমি কত,
মেহদী বিলে পদ্ম ফুল ভাসছে শত শত।
ডিঙিঁ নৌকায় নিয়ে তোমায় যাবো বিলের বুকে,
ডাহুক বক দেখবে সেথায়, উড়ছে মনের সুখে।
নীলজলে শাপলা পাতা পেখম মেলে নাচে,
অথৈ জলে শিরটা তুলে শাপলা শালুক হাসে।
মৃদুমন্দ
বইছে সদা বুড়িবরাকের জল,
আষাঢ় এলে এই নদীতে নামে ভীষণ ঢল।
মেঠো পথে হাঁটতে গেলে দেখবে পাখির ঝাঁক,
প্রখর রোদে ছায়াদিয়ে করছে ঘুরপাক।
একটা দু’টা পাখি উড়ে সারা আকাশময়,
দেখবে তুমি, তোমার সাথে সবাই কথা কয়।
পাখির গানে কাটবে সকাল ক্যাসেট কি-বা চাই,
জোনাকীরা
রাত্রি এলে, বাতি দেয় জ্বালাই।
বনে বনে দেখবে ফুল হাসছে চেয়ে চেয়ে,
আবেশিত যেন ওরা প্রেমের পরশ পেয়ে।
হাজার বরন প্রজাপতি ফুলে ফুলে ঘুরে,
প্রথম প্রেমের পত্র যেন রাঙা ডানা জুড়ে।
বৃক্ষ ডালে দেখবে তুমি কাজল পাখি চুপ,
সদ্য কূলে সন্থান আসা নারীর মতন রূপ।
সোনা ব্যাঙের পপ্, পপ্ ছন্দ দিবে প্রাণে,
উচ্ছাসিয়া উঠবে বুক, হাজার গানে গানে।
দাউদ কুরায়শীর মাজার আছে ভক্তিভরা বুক,
সাতটি বড় চৌধুরী বাড়ী সবার সম্মুখ।
এই গ্রাম আমার স্বপ্নমাখা আশার ভালোবাসা,
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন