শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

রনকেলি গ্রামে আমার শ্বাশুড়ির বাপের বাড়ি দর্শনঃ

 

রনকেলি গ্রামে আমার শ্বাশুড়ির বাপের বাড়ি দর্শনঃ

২০০১ সালে ডাঃ নুরজাহানের মামাত ভাই আরবাব চৌধুরী মদিনা হতে দেশে ফিরে আসেন। উত্তর রনকেলীর টিলার উপর সুন্দর বাড়িটি ছিল এতদিন জনশুন্য। এবার দেশে ফিরে তিনি নানা অলঙ্কারকর্ম করে বাড়িটিকে রূপলাবন্যে অপরূপ করে তুলেন। একদিন আরবার ভাই বাসায় এসে এক দুপুরে তার বাড়িতে আমাদেরকে নিয়ে যেতে তার ফুফু মলিকা খাতুনকে আমন্ত্র জানান। এই প্রথম আমি আমার শ্বাশুড়ির বাপের বাড়ি ছুটলাম।

সামনের নীচ লেবেলে আমেরিকা প্রবাসী মামাত দিনার ভাইয়ের বিশাল দাতব্য হাসপাতাল ও ঢালুছাদ বিশিষ্ট পশ্চিমা ডিজাইনের বাড়ি। কারে টিলা বেয়ে উপরে উঠে আরবাব ভাইয়ের সুদীর্ঘ্য টিনের পাকাবাড়ি ও বাগান ঘেরা আঙ্গিনা। ভাবী বাহাদুরপুরের চৌধুরী বংশের মেয়ে যিনি তার ভাল আচার ব্যবহারের জন্য বেশ সমুজ্জল। আমাদের সাদা কারটি চালিয়ে নিয়ে যায় নতুন চালক ছোটভাই নিশাত। সে গোলাপগঞ্জ পারহয়ে একটি বেবী ট্যাক্সিতে একটু লাগিয়ে দিলে ডাঃ শাহরিয়ার ভাইয়ের কাছে নালিশ আসে ও পরে তার অনুরোধে আমরা ১৫০০/- টাকা জরিমানা প্রদান করি

আরবাব ভাইয়ের কন্যা ওয়াফার জন্ম মদীনায়। পুবালী ব্যাংকে চাকুরিরত আমার এক ফুফুত ভাতিজি সেফুর পুত্র তাহমিদের সাথে তার বিয়ে হয়। এই বিয়ের গাঁয়ে হলুদ অনুষ্ঠানে আবার ছুটে যাই এই রনকেলী টিলাবাড়ি। এখানে গিয়ে মামাত ভাই হাসনাত চৌধুরী কুটি ও ইমরান চৌধুরী, মামাত বোন লোকবা, খুশনা ও হুসনা আপা ও তাদের পরিবারের সাথে মলাকাত হল।

২০০১ সালে ডাঃ নুরজাহানের মামাত ভাই আরবাব চৌধুরী মদিনা হতে দেশে ফিরে আসেন। উত্তর রনকেলীর টিলার উপর সুন্দর বাড়িটি ছিল এতদিন জনশুন্য। এবার দেশে ফিরে তিনি নানা অলঙ্কারকর্ম করে বাড়িটিকে রূপলাবন্যে অপরূপ করে তুলেন। একদিন আরবার ভাই বাসায় এসে এক দুপুরে তার বাড়িতে আমাদেরকে নিয়ে যেতে তার ফুফু মলিকা খাতুনকে আমন্ত্র জানান। এই প্রথম আমি আমার শ্বাশুড়ির বাপের বাড়ি ছুটলাম।

সামনের নীচ লেবেলে আমেরিকা প্রবাসী মামাত দিনার ভাইয়ের বিশাল দাতব্য হাসপাতাল ও ঢালুছাদ বিশিষ্ট পশ্চিমা ডিজাইনের বাড়ি। কারে টিলা বেয়ে উপরে উঠে আরবাব ভাইয়ের সুদীর্ঘ্য টিনের পাকাবাড়ি ও বাগান ঘেরা আঙ্গিনা। ভাবী বাহাদুরপুরের চৌধুরী বংশের মেয়ে যিনি তার ভাল আচার ব্যবহারের জন্য বেশ সমুজ্জল। আমাদের সাদা কারটি চালিয়ে নিয়ে যায় নতুন চালক ছোটভাই নিশাত। সে গোলাপগঞ্জ পারহয়ে একটি বেবী ট্যাক্সিতে একটু লাগিয়ে দিলে ডাঃ শাহরিয়ার ভাইয়ের কাছে নালিশ আসে ও পরে তার অনুরোধে আমরা ১৫০০/- টাকা জরিমানা প্রদান করি

আরবাব ভাইয়ের কন্যা ওয়াফার জন্ম মদীনায়। পুবালী ব্যাংকে চাকুরিরত আমার এক ফুফুত ভাতিজি সেফুর পুত্র তাহমিদের সাথে তার বিয়ে হয়। এই বিয়ের গাঁয়ে হলুদ অনুষ্ঠানে আবার ছুটে যাই এই রনকেলী টিলাবাড়ি। এখানে গিয়ে মামাত ভাই হাসনাত চৌধুরী কুটি ও ইমরান চৌধুরী, মামাত বোন লোকবা, খুশনা ও হুসনা আপা ও তাদের পরিবারের সাথে মলাকাত হল।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন