শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

ঈদগাহ শাখার কিছু মুখ কিছু স্মৃতিঃ

 

দগাহ শাখার কিছু মুখ কিছু স্মৃতিঃ

আমার আব্বার মুখে সব সময় একজন মানুষের নাম শুনতাম, তিনি আমার পিতার গোষ্টিগত ঞ্জাতিভ্রাতা, আখতার ভাই। আমাদের পাশের বিশাল দিঘিওয়ালা বাড়ি, আখতার চাচার এই বাড়ির বাংলো আমার জন্মের আগে আব্বার এক আড্ডাস্থল ছিল। আব্বার মুখে আখতার চাচার প্রশংসা শুনে শুনে বড় হই। আব্বা বলতেন তার জৈষ্ট্য পুত্র আলমগীরকে লন্ডনে পাঠাতে বেশ ধারকর্জ হয়। আলমগীর ভাই লন্ডনে গিয়ে টাকা পাঠান। আখতার চাচা সব ঋ পরিশোধ করেন, তখনই পরলোকে চলে যান। আমি শৈশবে তার মনরম ফুলবাগানটি দেখছি কিন্তু তার দেখা পাই নি।

আলমগীর কুরেশী ভাইয়ের বাসা ঈদগায় একটি টিলা জায়গায়। তার ইংলিশ পত্নী বৃটেনে তিন পূত্রকে নিয়ে বসবাস করায় এখানে গ্রামের বাড়ির মত সুপ্রশস্থ বাসায় তার একাকী জীবন বয়ে যাচ্ছে। বাসার পাশের পুবালী ব্যাংকে তার কোন হিসাব নেই। তিনি লেনদেন করেন সোনালী ব্যাংকে। আমি তাকে পুবালী ব্যাংকে নিয়ে আসিপ্রায়ই লন্ডন হতে তার প্রচুর টাকা আসত। আলমগির ভাইয়ের বাসা আমার এক আড্ডাখানা হয়ে গেল। তার ভাগ্নি আমাদেরকে খুব মজা চানাস্তা পরিবেশন করত।

 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন